সম্পাদক: মো: রাসেল
বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নতুন যুগ: ৫০০টি নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র পরিকল্পনা
জাতীয়

বাংলাদেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নতুন যুগ: ৫০০টি নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্র পরিকল্পনা

সম্পাদক
৭ নভেম্বর, ২০২৫, ৭:২৯ PM
৫ বার পঠিত

সংবাদটি পুনরায় লেখা হয়েছে যাতে এটি আরও স্পষ্ট এবং পাঠকের জন্য সহজে বোধগম্য হয়।

আজ থেকে তিন দিনের জন্য নড়াচড়া করতে পারবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশ সরকার বেসরকারি হাসপাতালে থাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গত পৌর্ণমী তারিখে এক জেত হুমকির শিকার হওয়ায় একটি নিরাপদ স্থানে অবস্থান স্থাপন করা হয়েছে। আরও আবার কোনো সমস্যা হলে সেখানে নিরাপদে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

জেতের হুমকির কারণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ দিন অবস্থান করছেন বেসরকারি হাসপাতালে। এর আগে গত সালের ২৫ নভেম্বর শুরু হয় প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘ অবস্থান শেখ হাসিনা। এখন আবার নড়াচড়া করতে পারবেন প্রধানমন্ত্রী। এটি নেয়া হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর মানসিক চাহিদা এবং তিনি যেমনভাবে স্বাস্থ্যের দিকে দৃষ্টি নিয়ে আসছেন সেটা বিবেচনায় নিয়ে।

শেখ হাসিনার কাছে পুষ্টি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাম্মদ জাফরুজ্জামান হচ্ছেন বিশেষ হাইকোর্টে যোগদান। এখানে তিনি বলেন, "প্রধানমন্ত্রীকে নিরাপদে একটি স্থানে নিয়ে আসার ব্যাপারে বিভিন্ন বিধিনিষেধ আছে। এরপর এখানে সেখানে বেশ কিছু পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাই বিশেষ হাইকোর্টে এটি বাদ দেওয়া হয়েছে। তারপর আবার প্রধানমন্ত্রী এখান থেকে বের হতে পারবেন।"

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্ঞানেই বেসরকারি হাসপাতালে রোগী বিচ্ছিন্ন করার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হয়ে যায়। এর পর থেকে প্রধানমন্ত্রী অভিশাঙ্দিত জেতের হুমকির বিপরীতে সংঘবদ্ধভাবে আচরণ করছেন।

উল্লেখ্য যে, জেত হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শরণাগত হাসপাতালে যে অবস্থানটি ছিল সেটি অবৈধ হিসেবে এখনও প্রায়শই পরিণত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ২৩ ডিসেম্বর বিশেষ হাইকোর্টে তাঁর আবেদনের বিচার শেষ করেন। তিনি বলেন, তিনি শুধুমাত্র এখান থেকে বের হলেই তিনি কোভিড-১৯ আক্রান্ত হতে পারবেন। এছাড়া তিনি দেশের কোভিড-১৯ সংক্রান্ত পরিস্থিতি এবং সেই সাথে দেশের জনগণের পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন না।

জেতের হুমকির প্রয়োজনেই বিশেষ হাইকোর্ট মোকদ্দমা স্বাধীনভাবে বিচার করার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে যা পরের দিনেই বের হয়ে আসে।

এরপর তাঁর তিন দিনের জন্য হাসপাতাল থেকে বাইরে যাওয়ার সুযোগ দেয়া হয়েছে। বিশেষ হাইকোর্টে শুরু করা মোকদ্দমার শব্দটিতেই এখন প্রধানমন্ত্রী সবচেয়ে জড়িত হয়েছেন। এখনও পর্যন্ত বেসরকারি হাসপাতালে কারোর বেশ কয়েকজন রোগী ছিলেন আর এরপরে সেখানে বিধিনিষেধ ছিল বিদ্যমান হয়েছিল।

যেখানে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার জন্য এরপরেই আবার আইনি পদ্ধতিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত গত নির্বাচনের পর থেকে এই হাসপাতালে মোটামোটি ৩ হাজার রোগীর চেক আপ করা হয়েছে। সেখানে রোগীদের থেকে দুই জনের কোভিড পজিটিভ হয়ে আছেন।

বিশেষ হাইকোর্টে পর্যবেক্ষক হিসেবে বসে থাকা পরীশ মান্নান বলেন, "আমরা প্রধানমন্ত্রীকে বেসরকারি হাসপাতাল থেকে বের করার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করছি কিন্তু এরপর কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্যুর বিষয়টি অন্যদের মাধ্যমেই হবে।"

এরপরে মোকদ্দমা শেষ হয়ে যায়। বিশেষ হাইকোর্টে পরিবেশন করা মোকদ্দমা জয়ীর বিপরীতে এর পরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা দায়ে প্রধানমন্ত্রী সন্তুষ্ট হয়ে আবেদন করেন।

আবেদনের কার্যক্রম শেষ হয়ে যাওয়ার পরে প্রধানমন্ত্রী আবেশ পায় না। কেননা আবেদন করা হয় যে, এখন একদম একটি সময়ে প্রধানমন্ত্রীকে জেত হুমকির শিকার হতে হয়েছে। তাছাড়া প্রধানমন্ত্রীর জন্য একটি স্পেশাল হাইকোর্টে আইনী পদ্ধতিতে বিচার শুরু করার বাহ্যিক দিকটি বা বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করতে হয়েছে।

জেত হুমকির বিপরীতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য বিশেষ হাইকোর্ট আবেদন করার মাধ্যমেই বেসরকারি হাসপাতালে থাকা সত্তার মধ্যে রয়েছে সত্যিকারের সময় নির্ধারণ করার প্রতিবেদন। বেসরকারি হাসপাতালটি জেত হুমকির কারণে প্রধানমন্ত্রীকে অবস্থান দিতে হয়েছে।

এর আগে এক বছরের চেয়েও বেশি সময় ধরে প্রধানমন্ত্রী বেসরকারি হাসপাতালে আইনত অবস্থান করছেন। এর পরের দিনে আবার তিনি বেসরকারি হাসপাতালে থাকতে সম্মত হন।

এখানে প্রধানমন্ত্রী যে আইনত অবস্থান করছেন যাতে নিশ্চিত হয় এটি সরাসরি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে না মামলার আকারণে।

আজ থেকে তিন দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবার বেসরকারি হাসপাতালে থাকতে পারবেন না। এখানে তাঁকে নিরাপদ স্থানে অবস্থান করতে দেয়া হয়েছে। বিশেষ হাইকোর্ট এটি শুধুমাত্র তাঁর মানসিক চাহিদা বিবেচনায় নিয়েই নেয়া হয়েছে।

বিশেষ হাইকোর্ট বলেন, "এটি তাঁর মানসিক চাহিদার জন্য যে কর্মকাণ্ড নিয়েছি বিবেচনা করেই। এখানে তাঁর দৃষ্টি স্বাস্থ্যের দিকে জায়গার কারণেই এটি নেয়া হয়েছে।"

উল্লেখ্য যে, জেত হুমকির কারণে বাংলাদেশ সরকার আবহাওয়াবিদ এবং রাসায়নিক বিশেষজ্ঞদের তাৎক্ষণিক অবস্থান দিতে বলেছে।

জেত হুমকির বিপরীতে তাঁর দায়িত্ব থেকে বহিষ্কৃতকরণের বিষয়ে প্রতিবেদন প্রস্তুত করে পদ্ধতিগতভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হয়েছে। কিন্তু জেত হুমকির বিপরীতে এখন এখনো একটি সময়ে আবার নাই নাটক হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জ্ঞানেই বেসরকারি হাসপাতালে থাকা রোগীদের বিচ্ছিন্ন করার বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করা হয়েছে। এরপরে প্রধানমন্ত্রী অভিশাঙ্দিত জেতের হুমকির বিপরীতে সংঘবদ্ধভাবে আচরণ করছেন।

প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে যে মোকদ্দমাটি করা হয়েছে তা হলো দেশের চাঁদা ভাটা করে করছে এই পথভ্রষ্টতা এবং তাঁকে দেশের সরকার থেকে বহিষ্কৃত করে দেশকে বিপন্ন করে।

এরপরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বেসরকারি হাসপাতালে থাকছেন। এখানে বিশেষ হাইকোর্ট তাঁর পক্ষে আইনি সমর্থন করেছে। তাছাড়া বেসরকারি হাসপাতালটিতে বিনোদন কার্যক্রম চালু হয়েছে।

বেসরকারি হাসপাতালের অবস্থানটিকে অবৈধ হিসেবে এখনও প্রায়শই পরিণত হয়েছে। এখানে বিবরণ প্রকাশিত হয়েছে য

শেয়ার করুন:

মন্তব্য (0)

এই পোস্টে এখনও কোনো মন্তব্য নেই। প্রথম মন্তব্য করুন!